SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or
Log in with Google Account

সংগীত - সংগীতের নীতি - তাল প্রকরণ

বাজানোর সময় ডাইনা এবং যাঁরা দ্বারা পৃথক কিংবা যৌথভাবে কতিপয় ধ্বনি উৎপন্ন হয়। এই ধ্বনি সংখ্যা ১০টি এবং ধ্বনিগুলোকে বর্ণ বলা হয়। এই ১০টি বর্ণের মধ্যে ৬টি 'ডাইনার সাহায্যে ২টি 'বাঁয়া'র সাহায্যে এবং ২টি উভয় যন্ত্রের সাহায্যে উৎপন্ন হয়য়।

ক. 'ডাইনা'ৰ বৰ্ণ:

১। ডানা ২। তিন/ভি, ৩ তুন/তু

খ. 'বায়া'র বর্ণ:

৪ দিন/খুন ৫। তে/তি ৬। রে/টে ১/ক/কে/কা/কু। ক

২। গে/ মেঘ।

গ. যৌথভাবে 'ডাইনা' ও 'বাঁয়া'র সাহায্যে উৎপন্ন ১। ধা ২ দিন। হিন্দুস্তানি সংগীতে তালের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংগীত পরিবেশনায় শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে সাথে একটি গতিময় আবহ সৃষ্টি হয়। এই গতি বা লয়ের স্থিতি নিরুপণের জন্য ভবলার পরিভাষা জানা একান্ত আবশ্যক। তাছাড়া তবলায় স্বতন্ত্র লেহড়া। বাদনও হতে পারে।

সংগীতে কালের পরিমাপকে ভাল বোঝায়। তাল সম্পর্কে তবলার পরিভাষায় একটু পরিষ্কার ধারণা দিতে গেলে বলা যায়- “ একাধিক মাত্রা দ্বারা ছন্দোবদ্ধভাবে গঠিত কয়েকটি পদের সমষ্টিকে ভাল বলে।” মাত্রা হচ্ছে তালের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ যা লয়কে পরিমাপ করে। ১/২/৩/৪ ইত্যাদি সংখ্যা দ্বারা মাত্রাকে নির্দিষ্ট করা হয়। আর কোনো ভালে একাধিক মাত্রা ছন্দোবদ্ধভাবে দুই বা ততোধিক পদ বা বিভাগ গঠন করে। প্রতিটি ভালের জন্য নির্দিষ্ট ঠেকা বা বোল থাকে। বোল রচিত হয় তবলার বর্ণ সহযোগে। উল্লেখ্য যে, তবলায় আরও অনেক যুক্ত বর্ণ আছে।

তাল দুই প্রকার। যথা: ক. সমপদী তাল ও খ. বিসমপদী তাল।

ক. সমপদী তালঃ যে সকল ভালের পদ বিভাগগুলো সমান সংখ্যক মাত্রার দ্বারা গঠিত সেই সকল ভালকে সমপদী তাল বলে। যথা: দাদরা, কাহারবা, ত্রিতাল, একতাল ইত্যাদি।

খ. বিসমপদী ভাল। যে সকল তালের পদ বিভাগগুলো অসমান সেই সব ভালকে বিসমপনী তাল বলে। যথা:

ভেগুড়া, ঝাঁপতাল, ধামার তাল ইত্যাদি।

লয়

সংগীতে আরোপিত সময়ের অবিচ্ছেদ্য গতিকে লয় বলে। লয় প্রধানত তিন প্রকার, যথাঃ ১। বিলম্বিত লয় ২। মধ্যলয় ও ৩। দ্রুতলয়। এ ছাড়া মাত্রার ভগ্নাংশ দ্বারা বহু প্রকার নগ্ন হতে পারে। যেমন- আড়, কুয়াড়, বিয়াড় ইত্যাদি। লয় থেকেই লয়কারীর সৃষ্টি।

আবর্তন যেকোনো ভালের ‘সম’থেকে 'সম' পর্যন্ত একবার ঘুরে আসাকে এক আবর্তন বলে। এইরূপ যতবার ঘুরবে তত আবর্তন হবে।

সম

যেকোনো ডালের প্রথম মাত্রাকে সম বলা হয়। 'সম' তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কারণ, 'সম' থেকেই

তালের শুরু এবং 'সম'-এ এসেই তালের শেষ। স্বরলিপিতে '+' যোগ চিহ্ন বা 'x' চিহ্ন দিয়ে সম

বোঝানো হয়। খালি বা ফাঁক (অনাঘাত)

তালের অন্তর্গত যে বিভাগকে হাতের সাহায্যে অনাঘাত দ্বারা প্রকাশ করা হয় তাকে খালি বা ফাঁক বলা হয়।

"o" [শূন্য] চিহ্ন দ্বারা ফাঁত চিহ্নিত করা হয়। তালি (আঘাত)

তালের অন্তর্গত বিভাগের প্রারম্ভিক মাত্রাতে তালি বা শব্দের দ্বারা আঘাত করে প্রকাশ করাকে তালি বলে। তালিকে স্বরলিপিতে হয়, ৩য় ইত্যাদি অবস্থানবাচক সংখ্যা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। বোল বা ঠেকা

'ডাইনা' এবং 'বাঁয়া'র ন্যূনতম কতকগুলো বর্ণকে প্রয়োজনমতো নির্দিষ্ট মাত্রা, বিভাগ, ভাগি, খালি ঠিক রেখে সামঞ্জস্যপূর্ণ লয়ে বাজানোকে তালের বোল বা ঠেকা বলে।

আবর্তন

আবর্ত বা আবর্তন শব্দের অর্থ হলো চক্রাকারে ঘোরা। কোনো তালের প্রথম মাত্রা থেকে শেষ মাত্রা পর্যন্ত বাজাবার পর আবার প্রথম মাত্রায় ফিরে এসে নতুন করে পুরো তালটি বাজাতে হয়। এইভাবে প্রতিবারই একই নিয়মে

চক্রাকারে ঘুরতে হয়। একেই বলা হয় আবর্ত বা আর্বতন।

দাদরা তালের কথাই ধরা যাক। এটি ৬ মাত্রার তাল। ১ম থেকে ৬ষ্ঠ মাত্রার পর আবার ঘুরে আসতে হয়

প্রথম মাত্রায় এবং সম্পূর্ণ ভালটিকে এই ৬ষ্ঠ মাত্রার মধ্যেই ক্রমাগত ঘুরপাক খেতে হয়। এইরকম যতবার

ঘোরা হবে, তাকে তত আবর্তন বলা হবে। প্রতিবার ঘোরার শেষে ১ম মাত্রায় এসে পড়লেই কিন্তু আবর্তন

সম্পূর্ণ হয়।

কায়দা

কোনো ভালের চেহারা এবং বৈশিষ্ট্যকে পুরোপুরি বজায় রেখে এবং তার মাত্রা ও বিভাগের কোনো পরিবর্তন

না করে, এক বা একাধিক আবর্তনে কিছু বাছাই করা বর্ণসমষ্টি নিয়ে রচিত এক বিশেষ ধরনের বোলকে কায়দা বলে। এই ধরনের বোলগুলির একটি খুব বড়ো রকমের বৈশিষ্ট্য হলো এই যে, এই নির্দিষ্ট বর্ণসমষ্টিকে উল্টে-পাল্টে নানারকমভাবে বাজানো যায়। এই সময় নতুন কোনো বাণী কিন্তু এই সমষ্টির মধ্যে যুক্ত করা যায়

না। উদাহরণ হিসেবে ত্রিতালের একটি কায়দা দেওয়া হলো-

+

ধাতু

না।

তা তা

টে

ধাধ

फू না।

O

=

পাল্টা

কায়দার নির্দিষ্ট বর্ণ সমষ্টিকে এইভাবে উল্টে-পাল্টে এবং ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে যে নতুন বোল রচিত হয়, তাকেই বলা হয় পাল্টা। কায়দা সম্বন্ধে আলোচনা করার সময় বলা হয়েছে যে এর বৈশিষ্ট্য হলো একে নানারকমভাবে উল্টে-পাল্টে বাজানো যায়। উল্টে-পাল্টে বাজানোর সময়েও কিন্তু তালের রূপ ঠিকমতো রাখতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট কায়দার মূল রচনায় ব্যবহৃত বর্ণের বাইরের কোনো বর্ণ বাজানো হবে না। যেমন- কায়দার উদাহরণে 

দেওয়া বোলটিকে এইভাবে বাজানো যেতে পারে পাল্টা হিসেবে-

+

খা তেটে। তে টে ধা

ধা তেটে। ধা

थ তেটে। ধা

তা তা তে টে। তে

+

রেলা

সংশ্লিষ্ট তালের তালি, খালি, বিভাগ ও ভালরূপকে পুরোপুরি বজায় রেখে ধিরধির ধিরধির কিটভক-জাতীয় বর্ণসমষ্টির প্রাধান্যে রচিত এক বিশেষ ধরনের বোলের নাম রেলা। আকৃতির দিক থেকে এই বোল অনেকটা কায়দার মতো। তবে কায়নার সঙ্গে রেলার প্রধান পার্থক্য এই যে, কায়দা সাধারণত বাজানো হয় আটগুণ লয়ে। উদাহরণ হিসেবে এখানে রিভালের একটি রেলার মূল রচনা দেওয়া হলো- কেটেডাক ধেরেধেরে কেটেতাক। ধাতেরে কেটেতাক ভুনা কেটেতাক।

ধাম তেরে

+

ভাঙতেরে কেটেভাক ধেরেধেরে কেটেভাক । ধাতেরে কেটেতাক ভুনো কেটেভাক

টুকড়া

কয়েকটি ছন্দোবদ্ধ বর্ণসমষ্টি নিয়ে হয় টুকড়া। কন্ঠসংগীতের তান এবং ততবান্যের জোড়ার মতোই তবলার

হলো টুকড়া। এই টুকড়া এক থেকে তিন আবর্তন পর্যন্ত হতে পারে। টুকড়ার মধ্যে বর্ণ, লয় বা অন্যকিছুর

বিধিনিষেধ বড়ো একটা থাকে না। যেকোনো বর্ণসমষ্টি, যেকোনো লয়কারীতে বাজানো যেতে পারে। এগুলি যেমন --

তিহাইযুক্তও

था

ভেরে

কেটে

কেটে

ধা|

তী

না

হয় না। न |

+

হতে পারে অথবা তিহাই ছাড়াও হতে পারে। টুকড়ার কিন্তু কোনো বিস্তার

S

| ধা তেরে

ভেরে

+

কেটে

ধাতু

খা এক S তা था চক

সাধারণভাবে তিহাইহীন এক বা দুই আবৃত্তির একটি বিশেষ ধরনের বোলকে গৎ বলা হয়। এর বিস্তার হয়। না, কিন্তু ঠায় বা বরাবর লয়ে বাজাবার পর একই সঙ্গে পরপর দ্বিগুণ ও চৌগুণ লয়ে বাজানো হয়।

যে সমস্ত গৎ এ আগাগোড়া একটি লয়-ই থাকে, তাকে শুদ্ধ লয়কারীর পৎ এবং একাধিক লয়বিশিষ্ট গথকে

মিশ্র বা মিশ্রিত লয়কারীর গৎ বলা হয়।

উদাহরণ স্বরূপ ত্রিতানের একটি গৎ এর নমুনা নিচে দেয়া হলো।

যে‍

ভাগে

তিন

নাগে

1

তেরেকেটে

কেড়ে

+

ভেটে

কতা

কতা

তেটে

ঘেড়ে

ধিন।

ধাপে

St

কেটে

1

ধিনা

+

তাকে তেকা

তেরেকেটে ধাধা

1

ধেরেধেরে

কেটেভাক ডাকতেরে কেটেডাক ।

মুখড়া ও মোহড়া

উপর্যুক্ত শব্দ দু'টি সম্বন্ধে অনেক মতভেদ। কোনো কোনো পণ্ডিত বলেন, জোরালো ছোটো বোলকে মুখড়া এবং মোলায়েম ছোটো বোলকে মোহড়া বলা হয়। আর একদল বলেন, সমে এসে মিলবার জন্য যে বোল বাজানো হয়, তাকেই বলা হয় মুখড়া বা মোহড়া। এদের মতে মুখড়া এবং মোহড়া একই জিনিস, কারণ 'মুখ' শব্দ থেকে এসেছে মুখড়া এবং 'মুহ' শব্দ থেকে এসেছে মুহুড়া বা মোহড়া।

ভিন্নমতে, গান বা বাজনা আরম্ভ করার সঙ্গে-সঙ্গে সমে এসে মিলবার জন্য যে ছোটো ধরনের বোল বাজানো

হয়, তাই হলো মুখড়া আর গান-বাজনার মাঝখানে যে বোল বাজানো হয়, তাকে বলে মোহড়া। এদের মতে

মুখড়াকে ছোটো উঠান বলা যেতে পারে। কেউ-কেউ আবার মুখড়া কথাটিকে প্রধানত গানের এবং মোহড়া

কথাটিকে তবলার বলে চিহ্নিত করেন। তাঁদের বক্তব্য, গায়কেরাই বেশির ভাগ মুখড়া কথাটি ব্যবহার করেন

এবং তবলিয়ারা ব্যবহার করেন মোহড়া শব্দটি।

উপরিউক্ত মতগুলি পর্যালোচনা করলে কিন্তু মনে হয় যে, এই শব্দ দু'টির মধ্যে খুববেশি পার্থক্য না থাকলেও, এদের পুরোপুরি এক বলা যায় না। বিতর্ক এবং বিভ্রান্তির সৃষ্টি না করে আমরা তাই প্রচলিত বোল অনুসারে এদের দু'টি ভাগেই আলাদা করে দেখাবো। এখানে একটি চার মাত্রার মুখড়া দেওয়া হলো। কানতেরে কেটেতাক্‌ তাতেৱে কেটেভার । ধা

সাধারণত এইরকম চার মাত্রা, ছয় মাত্রার ছোটো বোলকেই মুখড়া বলা যেতে পারে, যা বাজিয়ে মুখে বা সমৃ- আসা হয়। মুখড়ার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বড়ো এই জাতীয় বোলকে আমরা মোহড়া বলতে পারি। যেমন-

তাক তুনা

কেটেভাক তুনা

কেটেভার ভেৱেকেটে ডাকতা

তেরেকেটে ।

+

था

তেরেকেটে ডাকতা

ভেরেকেটে।

ধা

তেরেকেটে

তারুতা

তেরেকেটে। ধা

কোনো একটি বিহাইযুক্ত টুকড়াকে একই সঙ্গে পরপর তিনবার বাজিয়ে যদি স-এ এসে মিলে, তাহলে তাকে বলা হয় চক্রদার টুকড়া। চক্রাকারে ঘোরা হয় বলেই এর এইরকম নাম; অর্থাৎ বলা যেতে পারে যে টুকড়া এবং তিহাই- এই দু'টির মিশ্রণে তৈরি হয় একটি চক্রদার, কারণ চক্রদারে সম্পূর্ণ টুকড়াটিকেই তিহাই- এর মতো তিনবার বাজাতে হয়। যেমনা

ধান

ধিকিট

ধাতিরকিট

ধিকিট।

টতিট

কতাগ

ान ।

+

ভাগিন তান ISS ক্রি

কতি

ধিকিট।

ान

SSS

কতাগ

তাপিন

+ খাতিরকিট ধিকিটা কাংতি

+

SSS

ধান

ধিকিট

ধান

কতি

+

দিখিন । ভাগিন ডান

ধাতিরকিট ধিকিট।

ISS

ধাকি ধান

ssf

উতিট কাগ

ধান

O

=

পেশকার আদালতে যে কর্মচারি মামলার কাগজপত্র পেশ করেন, তাকে বলা হয় পেশকার এবং তাঁর পেশ করা কাগজপত্র থেকে যেমন কোনো মামলার জ্ঞাতব্য বিষয়গুলি জানা যায়, সেইরকম তবলায় যে বোল বাজানোর সঙ্গে-সঙ্গেই অলিয়া কী ভাল বাজাবেন, লয় ও পরকারীতে তাঁর দক্ষতা কতখানি, হাত কী রকম ইত্যাদি প্রয়োজনীয় বিষয়গুলির একটা মোটামুটি আভাস পাওয়া যায়, তাকে বলা হয় পেশকার। পার্থক্য এই যে, আদালতে পেশকার একজন ব্যক্তি, আর সংগীতে একটি বিশেষ ধরনের বোল। অন্যভাবেও বলা যায়, যেকোনো রাগ গাইবার আগে গায়ক যেমন আলাপের সাহায্যে সেই রাগের গতি-প্রকৃতি এবং বৈশিষ্টগুলির একটা মোটামুটি আভাস দেন, পেশকারও সেইরকম।

স্বভাবতই পেশকার বাজানো হয় লহরা শুরু করার সময়ে। কোনো ঘরানার বাদক শুরুতে উঠান বাজান, কোনো ঘরানার বাদক বাজান পেশকার। পরিবেশনের নিয়ম কিছুটা শিথিল হওয়ায় আজকাল অবশ্য উঠান বাজিয়ে ঠেকা ধরার পরে একই শিল্পী পেশকারও বাজান। পেশকার বাজানো হয় সাধারণত ঠার বা বরাবর লয়কে ভিত্তি করে। তবে মূল বোলটি প্রথমে বাজিয়ে তারপর তার বিস্তার যখন করা হয়, তখন কিন্তু বিভিন্ন নয়কারীর পরিচয়ই পাওয়া যায় । একটু দোলানো ছন্দের এই বিশেষ ধরনের বোলে ধীকৃ ধিতা বা ধীরু ধিতা জাতীয় বোল খুববেশি ব্যবহার করা হয়। যেমন-

ধিনধান্ত

ধিsers

ধাses

its

asers

ধন ধা

তিন তা

জিনাতাম।

ধামতি

ধাতি

ধাধা

ধিনধ

ইত্যাদি।

এটি বিভাগের একটি পেশকারের প্রারম্ভিক বোল। এই ভিড়-এর ওপরেই গড়ে তোলা হয় বিস্তারের ইমারত

এবং এই বোলের আসল কারিগরি সেখানেই।

ভাললিপি পরিচিতি

বিভাগ

তাল: রূপক

ছন্দ

সম বা তালি

৩/২/২ মাত্রার ছন্দ

চতুর্থ মাত্রা এবং ষষ্ঠ মাত্রায় তালি

খালি বা ফাঁক

বাদন

প্রথম মাত্রায় বিসমপনী

রূপক তালের তাললিপি

8 ।  ि। नि না। তিন বোল তিন তিন না চিহ্ন

তাল: একতাল

বিভাগ

ছন্দ: সম বা তালি

খালি বা ফাঁক

পদ বাদন

বোল

O

=

৩/৩/৩/৩ মাত্রার ছন্দ

প্রথম মাত্রায় সম, চতুর্থ মাত্রা এবং দশম মাত্রার তালি

সমপনী তবলা

একতালের তাললিপি

8 ধিন ধিন খা খা খুন না। বহু তা ধাগে। ভেটে ধিন ধা ধিন চিহ্ন

বিভাগ

ছন্দ সম বা তালি খালি বা ফাঁক পদ

2/2/2/2/2/2 মাত্রার ছন্দ

প্রথম মাত্রায় সম, পঞ্চম, নবম এবং একাদশ মাত্রায়

তালি তৃতীয় এবং সপ্তম মাত্রায়

সমপনী পাখওয়াজ

বাদন

চৌতালের তাললিপি

বোল ধাধা দেন তা কং ভাগে। দেন তা তেটে কতা। পলি মেনে। ধা

চিহ্ন

তাল: সুরফাক্তা বা সুরফাক তাল

বিভাগ

2/2/2/2/2 মাত্রার ছন্দ। প্রথম মাত্রায় সম, পঞ্চম মাত্রা এবং সপ্তম মাত্রায় তালি

তৃতীয় এবং নবম মাত্রায়

ছন্দ সম বা তালি

খালি বা ফাঁক

বাদন

8 t

১১ ১২

د

সুরফাক্তা বা সুরফাঁকতালের তাললিপি

পাথওয়াজ

२ 8 ধানে দি ঘেড়ে নাগ। গদ দি । খেড়ে না । ধা

Content added By

আরও দেখুন...

Promotion

Promotion
Content for the offcanvas goes here. You can place just about any Bootstrap component or custom elements here.